Archive for June 2013

জলপাইয়ের ঝাল আচার


উপকরণঃ 
  • জলপাই- ১২-১৪ টি বড় সাইজের
  • আস্ত রসুনের কোয়া - ২০-২২ টি
  • আদা বাটা- ১ টেবিল চামচ
  • সরিষা গুঁড়া- ১ টেবিল চামচ
  • আস্ত সরিষা- ১ চা চামচ
  • পাঁচ ফোঁড়ন গুঁড়া-  ১ টেবিল চামচ
  • আস্ত পাঁচ ফোঁড়ন - ১ টেবিল চামচ
  • হলুদের গুঁড়া- ১/২ চা চামচ
  • লাল মরিচের গুঁড়া-  ১ চা চামচ বা স্বাদ অনুযায়ী
  • জিরার গুঁড়া- ১/২ চা চামচ
  • আস্ত লাল মরিচ - ৪ টি
  • তেজপাতা- ২ টি
  • ভিনেগার- ১/২ কাপ
  • চিনি- ২ চা চামচ( আপনি চাইলে বেশিও দিতে পারেন)
  • সরিষার তেল- আনুমানিক ১/২ কাপ
  • লবন- ১/২ চা চামচ
পদ্ধতিঃ
  • জলপাই সিদ্ধ করে পানি ঝরিয়ে নিন। ছুরি দিয়ে জলপাই গুলি চারিদিকে চিরে দিন।
  • একটি পাত্রে পাঁচ ফোঁড়ন গুঁড়া, সরিষার গুরা,হলুদ,মরিচ এবং জিরার গুঁড়া দিয়ে অল্প ভিনেগার দিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এখন জলপাই দিয়ে ভাল ভাবে মাখিয়ে কিছুক্ষন রেখে দিন।
  • পাত্রে তেল গরম করে আস্ত সরিষা, আস্ত পাঁচ ফোঁড়ন, আস্ত লাল মরিচ এবং তেজপাতা দিয়ে কিছুক্ষন নেড়ে আস্ত রসুনের কোয়া, আদা বাটা এবং লবন দিয়ে কিছুক্ষন নাড়ুন। এখন জলপাই এবং বাকি সব বাটা মশলা দিয়ে ভাল ভাবে নাড়ুন। ভিনেগার এবং চিনি দিয়ে আনুমানিক ২ মিনিট এর মত নেড়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে চুলার জ্বাল কমিয়ে দিন। ১৫-২০ মিনিট রান্না করুন।  মাঝে মাঝে নেড়ে দিন। পাত্র থেকে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে জারে ভরুন। অনেক দিনের জন্য সংরক্ষন করতে চাইলে মাঝে মাঝে রোদে দিন অথবা ফ্রিজে রাখুন।

জাফরানি পায়েস

উপকরণঃ 
  • বাসমতী চাল- ১/২ কাপ 
  • গাজর কুঁচি - ১ কাপ
  • দুধ- ২ লিটার 
  • কনড্যান্স মিল্ক- ১ ক্যান (১৪ আউন্স)
  • চিনি- ১/৪ কাপ ( আপনি যদি বেশি মিষ্টি না চান তাহলে প্রয়োজন নেই) 
  • এলাচ- ৩ টি
  • সাফরণ - ১/২ চা চামচ ( ১ টেবিল চামচ পানিতে ভিজিয়ে নিন)
পদ্ধতিঃ
  • চাল ধুয়ে ১ কাপ পানিতে ২ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। এরপর হাত দিয়ে চাল ভেঙে দিন।
  • একটি ভারি পাত্রে দুধ জ্বাল দিন। ফুটে উঠলে জ্বাল কমিয়ে মাঝারি আঁচে দিয়ে দিন।
  • এরপর চাল, গাজর কুঁচি এবং এলাচ দিয়ে দুধ ঘন হয়ে অর্ধেক হওয়া পর্যন্ত জ্বাল দিতে থাকুন। মাঝে মাঝে নেড়ে দিন যাতে দুধ নিচে পুড়ে না যায়।
  • চিনি এবং কনড্যান্স মিল্ক দিয়ে আরও ১০-১২ মিনিট নাড়ুন। সাফরণ দিয়ে নেড়ে দিন এবং আরও আনুমানিক ৫ মিনিট নেড়ে নামিয়ে ফেলুন।
  • ঠাণ্ডা করে পরিবেশন করুন। 

    লাউ ভাজি

    উপকরণঃ 
    • লাউ -১ টি ( আনুমানিক পৌনে ১ কেজি)
    • পেঁয়াজ(কুঁচি)- ১ টি বড়
    • হলুদের গুঁড়া- ১ চা চামচ
    • কাঁচা মরিচ- ৭-৮ টি বা স্বাদ অনুযায়ী ( মাঝখান থেকে চিরে দিন)
    • তেল- আনুমানিক ৬ টেবিল চামচ
    • লবন- ১ চা চামচ বা স্বাদ অনুযায়ী
    পদ্ধতিঃ
    • লাউএর খোসা ফেলে ধুয়ে নিন। খুব চিকন এবং লম্বা করে কেটে নিন।
    • প্যানে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুঁচি দিয়ে নরম না হওয়া পর্যন্ত ভাজুন।কাঁচা মরিচ দিয়ে কিছুক্ষন নেড়ে কুঁচি করে কাটা লাউ দিয়ে দিন। একটু নেড়ে হলুদের গুঁড়া এবং মরিচের গুঁড়া দিয়ে ভাল ভাবে নেড়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন।
    • আনুমানিক ১০ মিনিট অথবা লাউ সিদ্ধ হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন। মাঝে মাঝে নেড়ে দিন। ঢাকনা খুলে আরও ৩-৪ মিনিট ভেজে নামিয়ে ফেলুন। 
    • সাদা ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।

    কাঁচা টমেটো ভাজি

    উপকরণঃ
    • কাঁচা টমেটো - ৪ টি মাঝারি সাইজের ( একটি টমেটোকে ৮ টুকরা করে কেটে নিন)
    • কাঁচা মরিচ- ৫-৬ টি অথবা আপনার স্বাদ অনুযায়ী
    • পেঁয়াজ কুঁচি - ১ টি মাঝারি
    • হলুদের গুঁড়া- ১/২ চা চামচ
    • চিনি- ১ চা চামচ
    • তেল- ৪ চা চামচ
    • লবন- ১/২ চা চামচ অথবা আপনার স্বাদ অনুযায়ী
    পদ্ধতিঃ
    • টমেটো ধুয়ে কেটে নিন।
    • প্যানে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুঁচি দিয়ে নরম হওয়া পর্যন্ত নাড়ুন। এখন টমেটো, কাঁচা মরিচ, হলুদের গুঁড়া এবং লবন দিয়ে ভাল করে নেড়ে ধাকনা দিয়ে ধেকে দিন। মাঝারি আঁচে ৫ মিনিট এর মত অথবা টমেটো সিদ্ধ হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন।
    • এরপর চিনি দিয়ে আরও আনুমানিক ৩-৪ মিনিট ভেজে নামিয়ে ফেলুন।
    • সাদা ভাতের সাথে পরিবেশন করুন।

      তরমুজের জুস

      উপকরনঃ
      • তরমুজ (ছোট করে কাটা)- ২ কাপ
      • মধু- ১ টেবিল চামচ
      • লেবুর রস- ১ টেবিল চামচ
      • পানি - ১ কাপ
      • বরফকুচি - ৩-৪ টা
      প্রনালীঃ
      • বরফ কুচি ছাড়া বাকি সব উপকরন ব্লেন্ডারের কাপে নিয়ে মিহি করে ব্লেন্ড করে নিন।
      • এবার পরিবেশন গ্লাসে জুস নিয়ে বরফকুচি দিয়ে পরিবেশন করুন।

      পটল ভাজি

      উপকরনঃ
      • পটল- ৮-১০ টি
      • পেঁয়াজ কুচি- ১ কাপ
      • কাঁচা মরিচ - ৪-৫ টি (মাঝখানে চিরে নিন)
      • হলুদ গুঁড়া- ১/২ চা চামচ
      • তেল- ১/২ কাপ
      • লবন- ১/২ চা চামচ
      প্রনালীঃ
      • পটলের খোসা চামচ বা ছুরি দিয়ে হাল্কাভাবে ছাড়িয়ে ধুয়ে নিন এবং দুই ভাগ করে চিরে নিন।
      • এবার হলুদ ও লবন দিয়ে পটলগুলা মাখিয়ে ১০ মিনিট মত রাখুন।
      • একটি পাত্রে তেল গরম করে তাতে পটলগুলো দিয়ে হাল্কা বাদামি করে ভেজে একটি আলাদা প্লেটে উঠিয়ে নিন।
      • এবার তেলে পেঁয়াজ দিয়ে নরম না হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। তারপর কাঁচা মরিচ ও ভাজা পটলগুলো দিয়ে হাল্কা আঁচে ২ মিনিট মত ভাজুন। 
      • ভাজা হয়ে গেলে গরম গরম ভাত বা রুটির সাথে পরিবেশন করুন।

      চিংড়ির শাশ্লিক

      উপকরণঃ
      • চিংড়ি(মাঝারি আকারের)- ২০- ২৫ টা
      • ক্যাপ্সিকাম- ১ (১ ইঞ্চি আকারে কিউব করে কাটা)
      • পেঁয়াজ- ১ (১ ইঞ্চি আকারে কিউব করে কাটা)
      • টমেটো- ২ (১ ইঞ্চি আকারে কিউব করে কাটা)
      • লাল মরিচের গুঁড়া- ১/২ চা চামচ
      • হলুদের গুঁড়া - ১/২ চা চামচ
      • জিরার গুঁড়া- ১/৪ চা চামচ
      • রসুন বাটা - ১/২ চা চামচ
      • আদা বাটা - ১/২ চা চামচ
      • সয়া সস - ১ টেবিল চামচ
      • টক দই- ২ টেবিল চামচ
      • লবন ১/২ চা চামচ বা স্বাদমত 
      • তেল - ব্রাশ করার জন্য
      প্রনালীঃ
      • চিংড়িগুলো ভাল করে বেছে ধুয়ে নিন এবং পানি ঝরিয়ে রাখুন।
      • সব সব্জিগুলো ধুয়ে কেটে নিন।
      • এবার চিংড়িগুলো ও সব্জিগুলো একটি বাটিতে নিয়ে তেল ছাড়া সব উপকরন দিয়ে মাখিয়ে ১০ মিনিট মেরিনেট করে রাখুন।
      • বাঁশের বা লোহার শিকে একটা চিংড়ি, একটা ক্যাপ্সিকাম, একটা টমেটো এবং একটা পেঁয়াজ, এভাবে করে গেঁথে নিন আপনার পছন্দনীয় আকারে।
      • এবার একটি বেকিং ট্রেতে তেল ব্রাশ করে শিকগুলো পাশে পাশে করে সাজিয়ে দিন। তারপর শিকগুলোর উপরে আবার একটু তেল ব্রাশ করে নিন।
      • ৩৫০ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা ১৭৫ ডিগ্রী সে এ ওভেন প্রিহিট করে নিন। এবার বেকিং ট্রে টি ওভেনে ঢুকিয়ে ২০-২৫ মিনিট মত বেক করুন। ৮-১০ মিনিট পরে শিকগুলো উল্টিয়ে দিন।
      • শাশ্লিক হাল্কা বাদামি রঙ ও একটু পোড়া পোড়া হলে ওভেন থেকে বের করে গরম গরম পরিবেশন করুন যে কোনো সস বা রাইতা দিয়ে।

      মুরগির রান ফ্রাই

      উপকরণ:
      • মুরগির রান - ১০ টি
      • পিঁয়াজ বাটা - ১ টেবিল চামচ
      • হলুদ গুড়া - ১/২ টেবিল চামচ
      • মরিচ গুড়া - ১ টেবিল চামচ
      • আদা বাটা - ১ টেবিল চামচ
      • রসুন বাটা - ১ টেবিল চামচ
      • জিরা গুড়া - ১/২ টেবিল চামচ
      • ধনে গুড়া - ১/২ টেবিল চামচ
      • গরম মসলা গুড়া - ১/২ টেবিল চামচ
      • টকদই - ২ টেবিল চামচ
      • লেবুর রস - ১ টেবিল চামচ
      • লবণ - স্বাদ অনুযায়ী
      • তেল - ২ কাপ মত

      পদ্ধতি:

      • রানগুলো ভালভাবে পরিষ্কার করে ধুঁয়ে নিন এবং ছুরি দিয়ে লম্বালম্বি ভাবে কেটে নিন।
      • রানের সাথে সব মসলা ভালভাবে মিশিয়ে ২ ঘন্টা রেখে দিন।
      • পাত্রে তেল গরম করুন।অল্প আঁচে রানগুলো গাঢ় বাদামি করে ভাজুন।
      • পাত্র থেকে নামিয়ে পেপার টিস্যুতে রেখে অতিরিক্ত তেল শোষণ করে নিন।

      ভিন্ন স্বাদে গরুর মাংস

      উপকরন:
      • গরুর মাংস- ২ কেজি
      • চালের গুড়া-১/২ কাপ
      • পেঁয়াজ কুচি- ১ কাপ
      • পেঁয়াজ বাটা- ২ টেবিল-চামচ
      • রসুন বাটা- ২ চা চামচ
      • আদা বাটা- ২ চা চামচ
      • জিরা গুঁড়া- ১ চা চামচ
      • ধনে গুঁড়া- ১ চা চামচ
      • হলুদ গুঁড়া- দেড় চা চামচ
      • শুকনো/লাল মরিচের গুঁড়া- ২ চা চামচ অথবা স্বাধমত
      • গরমমশলা গুঁড়া-১ চা চামচ
      • এলাচ- ৫-৬ টি
      • দারুচিনি- ৩-৪ টুকরা
      • তেজপাতা- ৪ টি
      • জিরা- ১ চা চামচ( গোটা)
      • কাঁচা মরিচ- ৫-৬ টি
      • লবন- ২ চা চামচ অথবা স্বাধমত
      • তেল- ১ কাপ
      প্রনালিঃ
      • গরুর মাংস মাঝারি আকারে কেটে, ধুয়ে, পানি ঝরিয়ে নিন।
      • মাংসের সাথে গুঁড়া মশলা, বাটা মশলা (চালের গুঁড়া বাদ দিয়ে) ও লবন দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে ১/২ ঘন্টা রেখে দিন।

      • প্রেসার কুকারে আধা কাপ তেল গরম করে গোটা মশলা দিন। ভাল করে নাড়াচাড়া করে তাতে আধা কাপ কাটা পেঁয়াজ দিয়ে ভাল করে ভাজুন। পেঁয়াজ নরম হয়ে আসলে গরুর মাংস দিয়ে ভাল করে কষিয়ে নিন। পানি শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এরপর ১ কাপ গরম পানি দিয়ে ফুটে উঠলে কুকারের ঢাকনা লাগিয়ে দিয়ে ৪ বার সিটি বাজা পর্যন্ত অথবা ১৫ মিনিট মত অপেক্ষা করুন (প্রেসার কুকারভেদে সময় কম বেশি লাগতে পারে)।
      • রান্না হয়ে গেলে প্রেসার কুকার ঠান্ডা হওয়া পর্যন্ত সময় দিন। এরপর ঢাকনা খুলে ৪ কাপ গরম পানি দিয়ে আবার সেদ্ধ করুন। একটি পাত্রে আধ কাপ চালের গুড়ায় ১ কাপ গরম পানি দিয়ে ভাল করে মেশান। এরপর মিস্রনটি আস্তে আস্তে মাংসে ঢেলে দিন এবং ক্রমাগত নাড়তে থাকুন যেন নিচে না লেগে যায় ও চালেল গুঁড়া একজায়গায় জমাট বেঁধে না যায়। এরপর ২/৩ মিনিট রান্না করে চুলা থেকে নামিয়ে নিন।
      • এবার একটি বড় পাত্রে বাকি ১/২ কাপ তেল গরম দিয়ে তাতে ২টি তেজপাতা এবং গোটা জিরার ফোঁড়ন দিন। একটু ভাজা হলে বাকি ১/২ কাপ পেঁয়াজ দিয়ে লাল করে ভাজুন। এরপর মাংস দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে ৫ মিনিট রান্না করে নামিয়ে নিন।
      • গরম গরম পরিবেশন করুন ভিন্ন স্বাদের গরুর মাংস।

      বিবিখানা পিঠা

      উপকরনঃ
      • চালের গুঁড়া- ২ কাপ
      • ডিম- ৪ টি(ফেটানো)
      • নারিকেল- ১ কাপ(কুরানো)
      • চিনি- ১কাপ অথবা স্বাদমত
      • গুড়া দুধ- ৩/৪ কাপ
      • ঘি- ৩/৪ কাপ
      • এলাচ গুড়া-১/২ চা চামচ
      • পানি- ১ কাপ
      • কিসমিস ও পেশ্তা- সাজানোর জন্যে
      • ঘি- ১ টেবিল চামচ পাত্রে গ্লেজ করার জন্যে
      প্রনালিঃ
      • চুলায় একটি পাত্র মাঝারি আঁচে গরম করে তাতে চালের গুড়া ২-৩মিনিট ভেজে নিয়ে আর একটি পাত্রে ঢেলে নিন।
      • কিসমিস, পেস্তা এবং ঘি বাদে বাকি সব উপকরন দিয়ে ভাল করে মেশান।
      • একটি বেকিং পাত্রে ১ টেবিল চামচ ঘি গ্লেজ করে তাতে মিস্রনটি ঢালুন এবং ২০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট তাপে ১ ঘন্টা বেক করুন।(সব ওভেনের তাপ একই হয়না তাই পিঠা হয়েছে কিনা বুঝতে একটি ছুরির মাথা ঢুকান এবং বের করুন। যদি ছুরিতে কিছু লেগে না থাকে বুঝতে হবে পিঠা হয়ে গেছে আর যদি তা না হয় তাহলে আর ৫-১০ মিনিট বেক করে আবার চেক করুন।)

      • পিঠা হয়ে গেলে নামিয়ে ইচ্ছেমত আকারে কেটে পেশ্তা ও কিসমিস ছড়িয়ে পরিবেশন করুন।

      আমের পায়েস

      উপকরনঃ
      • দুধ- ১লিটার
      • বাশমতি চাল-১/৪ কাপ
      • আমের রস - দেড় কাপ
      • চিনি-৩/৪ কাপ অথবা স্বাদমত
      • কাজু বাদাম- ৫-৬ টি
      • কিসমিস- ৬-৭টি
      • এলাচ- ২-৩ টি
      • লবন- ১ চিমটি
      প্রনালিঃ
      • চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।
      • চুলায় দুধ গরম দিন। ফুটে উঠলে আঁচ কমিয়ে দিয়ে সিদ্ধ হতে দিন।
      • এবার দুধে চাল, লবন, এলাচ, অর্ধেক কাজুবাদাম ও কিসমিস দিন এবং মাঝে মাঝে নাড়ুন (এতে চাল ভেঙে যাবে এবং পাত্রের নিচে দুধ লেগে বা পুড়ে যাবেনা।)
      • চাল সেদ্ধ হলে চিনি মিশিয়ে ঘন হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। মাঝে মাঝে নাড়তে মনে রাখবেন।
      • এরপর আমের রস মিশিয়ে ২-৩ মিনিট মৃদু আঁচে রান্না করে নামিয়ে নিন।
      • পরিবেশন পাত্রে ঢেলে বাকি বাদাম ও কিসমিস দিয়ে সাজিয়ে ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন।

      পুলি পিঠা

      উপকরন:
      • নারিকেল- ২কাপ  
      • গুড়/ চিনি-৫-৬ টেবিল চামচ অথবা স্বাদমত
      • এলাচ গুঁড়া-১/৪ চা-চামচ (ইচ্ছে)
      • চালের গুড়া- ১ কাপ
      • লবন- ১/৪ চা-চামচ
      প্রনালী :
      • এ্কটি পাত্র গরম করে তাতে নারকেল, গুড়/চিনি এবং এলাচ গুড়া দিয়ে চুলায় মাঝারি আঁচে ৫ মিনিট অথবা ঘন হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন। ঘন হয়ে গেলে নামিয়ে ঠান্ডা করতে রেখে দিন।
      • অন্য একটি পাত্রে ১ কাপ পানিতে লবন দিয়ে সিদ্ধ করুন। পানি সিদ্ধ হয়ে উঠলে আস্তে আস্তে চালের গুড়া মেশান এবং নাড়তে থাকুন। সব পানি শুকিয়ে গেলে নামিয়ে একটি পাত্রে নিয়ে ভাল করে ময়ান দিন যেন নরম এবং মসৃন হয়। ভাল করে ময়ান হলে খামিটা আঠাল থাকবে না।
      • এবার মিস্রন থেকে ১২টি ছোট বল তৈ্রি করুন এরপর হাত দিয়ে চেপে ছোট বাটির আকার দিন( নিচের ছবির মত) এবং নারিকেলের মিস্রন মাঝখানে দিয়ে কিনারাগুলো লাগিযে দিন।

      • অথবা আপনি চাইলে বলগুলো রুটির মত বেলে নিতে পারেন। এর উপর নারকেলের মিস্রন দিয়ে ভাজ করে কিনারাগুলো আটকে দিন যেন মিস্রন বেরিয়ে না আসে।

      • একটি পাত্রে ১ লিটার পানি সিদ্ধ করুন। পানি গরম হলে পাত্রের উপর একটি ছাঁকনি বসিয়ে তাতে ৫-৭ টি পুলি সাজিয়ে ঢেকে দিন এবং পুলিপিঠেগুলো ভাপে ১০মিনিট মত ভাপিয়ে নিন।

      • ১০-১২ মিনিট পর নামিয়ে নিয়ে ঠান্ডা করুন। বাকি পিঠাগুলোও একইভাবে স্টিম করুন।
      • সব পিঠা হয়ে গেলে ঠাণ্ডা করে পরিবেশন করুন।

      মাশালা রাইস

      উপকরণঃ
      • পারবয়েলড চালের রান্না করা ভাত- ৫ কাপ
      • টমেটো - ২ টি বড় (কুঁচি করা)
      • ক্যাপসিকাম- ১ টি ( কুঁচি করা)
      • আস্ত জিরা- ১ চা চামচ
      • গোল মরিচের গুড়া- ১ চা চামচ
      • তেজপাতা- ৩ টি
      • এলাচ-৪ টি
      • দারুচিনি- ৩ টি
      • হলুদের গুঁড়া- ১/২ চা চামচ
      • ঘি- ৪ টেবিল চামচ
      • লবন- দেড় চা চামচ অথবা আপনার স্বাদ অনুযায়ী
      পদ্ধতিঃ
      • পাত্রে ঘি গরম করুন। জিরা দিয়ে ফুটে উঠলে এলাচ,দারুচিনি এবং তেজপাতা দিয়ে কিছুক্ষন নেড়ে টমেটো কুঁচি, ক্যাপসিকাম কুঁচি এবং হলুদের গুঁড়া দিয়ে টমেটো গলে যাওয়া পর্যন্ত নাড়ুন।  
      • এখন ভাত,লবন এবং গোলমরিচ দিয়ে ভাল করে নাড়ুন যাতে মশলার সাথে ভাল ভাবে মিশে যায়।
      • মাঝারি আঁচে ৪-৫ মিনিট নেড়ে নামিয়ে পরিবেশন করুন।  

      খাসির রেজালা

      উপকরণঃ
      • খাসির মাংস - ২ কেজি 
      • পেঁয়াজ - ১০ টি মাঝারি
      • আদা বাটা - ২ টেবিল চামচ
      • রসুন বাটা - ২ টেবিল চামচ
      • হলুদের গুড়া - ১ চা চামচ
      • লাল মরিচের গুড়া - ২ চা চামচ অথবা আপনার স্বাদ অনুযায়ী 
      • টক দইYogurt- দেড় কাপ
      • দারুচিনি - ৪ টি
      • এলাচ- ৮ টি
      • তেজপাতা- ৪ টি
      • জায়ফল গুড়া - ১ চা চামচ
      • জয়ত্রী গুড়া - ১ চা চামচ
      • কাঁচা মরিচ- ৬ টি
      • দুধ- ১/২ কাপ
      • কেওড়া - কয়েক ফোঁটা 
      • গোল মরিচ- ১ টেবিল চামচ
      • তেল - আনুমানিক ১ কাপ 
      • ঘি - ১/২ কাপ
      • লবন- ৩ চা চামচ অথবা আপনার স্বাদ অনুযায়ী 

      পদ্ধতিঃ
      • ৪ টি পেঁয়াজ বেটে পেস্ট করুন এবং বাকি পেঁয়াজ গুলো কুঁচি করে নিন।
      • মাংস কেটে, ধুয়ে, পানি ঝরিয়ে রাখুন।
      • মাংস একটি বড় বাটিতে নিয়ে টক দই,লবন এবং সমস্ত গুড়া এবং বাটা মশলা দিয়ে ভাল করে মাখিয়ে ২ ঘণ্টা রেখে দিন।
      • পাত্রে ঘি এবং তেল মাঝারি আঁচে গরম করুন। পেঁয়াজ কুঁচি দিয়ে হালকা বাদামি হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। এরপর তেজপাতা, দারুচিনি এবং এলাচ দিয়ে কয়েক সেকেন্ড নেড়ে মাখিয়ে রাখা মাংস এবং আস্ত গোলমরিচ দিয়ে ভাল করে নেড়ে ধাকনা দিয়ে ধেকে দিন। 
      • মাংস থেকে বের হওয়া পানি শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত রান্না করুন।
      • এরপর মাংস ভাল করে কষিয়ে ১-২ কাপ পানি (প্রয়োজন অনুযায়ী) দিয়ে অল্প আঁচে মাংস সিদ্ধ হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন।
      • পানি শুকিয়ে গেলে দুধ এবং কাঁচা মরিচ দিয়ে কয়েক মিনিট রান্না করুন। এরপর কেওড়া পানি দিয়ে অল্প আঁচে মিনিট দুয়েক রেখে নামিয়ে ফেলুন।


      চটপটি

      উপকরণ:
      • চটপটির ডাল - দেড় কাপ (সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন)
      • আলু- ২ টি মাঝারি ( সিদ্ধ করে গ্রেট করুন)
      • টমেটো কুঁচি - ১ টি বড় 
      • ডিম - ২ টি (সিদ্ধ করে পাতলা স্লাইস করে কাটুন)
      • সসা কুঁচি  - ২ টি 
      • পেঁয়াজ কুঁচি- ২ টি মাঝারি সাইজের
      • আস্ত জিরা - ৩ চা চামচ
      • আস্ত লাল মরিচ- ২-৩ টি
      • গোল মরিচ - ৬-৭ টি 
      • কাঁচা মরিচ কুঁচি- ৫-৬ টি
      • ধনিয়া পাতা কুঁচি - ১/২ কাপ
      • টেস্টিং সল্ট বা স্বাদ লবন - ১/২ চা চামচ
      • তেতুল- ১০০ গ্রাম
      • হলুদ গুঁড়া- ১/২ চা চামচ
      • চিনি- ১ চা চামচ
      • লবন - দেড় চা চামচঅথবা আপনার স্বাদ অনুযায়ী
      • তেল- ২ টেবিল চামচ
      পদ্ধতিঃ
      • গরম প্যানে জিরা,লাল মরিচ এবং গোল মরিচ তেল ছাড়া ভাজুন। প্যান থেকে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে গুঁড়া করুন।
      • প্যানে তেল গরম করুন। পেঁয়াজ কুঁচি দিয়ে হালকা বাদামি করে ভেজে তুলে রাখুন।
      • ১ কাপ পানিতে তেতুল দিয়ে হালকা ফুটিয়ে তুলুন। এর মধ্যে চিনি এবং ১ চিমটি গুঁড়া করে রাখা মশলার গুঁড়া দিয়ে আরও ৫ মিনিট ফুটান। ঠাণ্ডা করে ভাল করে তেতুল গুলে ছেঁকে নিন। 
      • রাতে ভিজিয়ে রাখা চটপটির ডাল লবন এবং হলুদের গুঁড়া দিয়ে নরম হওয়া পর্যন্ত সিদ্ধ করুন। ডাল যাতে একেবারে গলে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখবেন। আবার একেবারে যাতে শুকিয়ে না যায়। এখন ভাজা পেঁয়াজ , আলু, টমেটো, কাঁচা মরিচ,অবশিষ্ট মশলার গুঁড়া, টেস্টিং সল্ট, ২ টেবিল চামচ তেতুলের জুস এবং ১/৩ ভাগ সিদ্ধ ডিম চটপটির মধ্যে দিয়ে দিন। ভাল করে নেড়ে মিশিয়ে দিন এবং ৩-৪ মিনিট রান্না করুন।.
      • চুলা থেকে নামিয়ে সসা কুঁচি, স্লাইসড ডিম এবং ধনিয়া পাতা কুঁচি দিয়ে পরিবেশন করুন। স্বাদ অনুযায়ী তেতুলের সস দিন।  

      ধন্যবাদান্তেঃ 
      অনন্যা সরকার

      দুধ সেমাই

      উপকরণ:
      • সেমাই - ১০০ গ্রাম 
      • দুধ - ৪ কাপ 
      • চিনি - ৪ টেবিল চামচ অথবা আপনার স্বাদ অনুযায়ী 
      • তেজপাতা - ২ টি 
      • দারুচিনি - ২ টুকরা 
      • এলাচ - ২ টি 
      • ঘি - ১ চ়া চামচ 
      • লবন - ১/৪ চা চামচ 
      • কিসমিস - ১০-১২ টি 
      • পেস্তা বাদাম কুচি - ১ টেবিল চামচ 

      পদ্ধতি :
      • মাঝারি তাপে আনুমানিক ১০ মিনিট অথবা সেমাই হালকা বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভেজে নামিয়ে রাখুন।

      • এখন পাত্রে দুধ গরম করতে দিন। দুধে তেজপাতা,এলাচ,দারুচিনি এবং লবন দিয়ে নাড়ুন। দুধ ফুটিয়ে ঘন করুন।( ঘন করে আনুমানিক ৮০% কমিয়ে ফেলুন) দুধ ঘন করার সময় মাঝে মাঝে নেড়ে দিন যাতে নিচে পুড়ে না যায়।
      • এখন দুধের মধ্যে চিনি এবং ঘি দিয়ে আবারও ফুটিয়ে তুলুন। 
      • এরপর দুধে সেমাই দিয়ে ১০ সেকেন্ড নেড়ে নামিয়ে ফেলুন। ( দুধে সেমাই দিয়ে চুলায় বেশিক্ষণ রাখবেন না তাহলে সেমাই বেশী শুকিয়ে যাবে)
      • সেমাই এর উপরে কিসমিস এবং বাদাম কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন।

      কোয়েল রোস্ট


      উপকরণ:
      • কোয়েল- ১ টি
      • পিঁয়াজ বাটা - ১ টেবিল চামচ
      • পেঁয়াজ কুচান - ২ টেবিল চামচ
      • কাচা মরিচ - ৪ টি
      • আদা বাটা - ১/২ চা চামচ
      • রসুন বাটা - ১/২ চা চামচ
      • গরম মসলা গুড়া - ১/৪ চা চামচ
      • জিরা গুড়া - ১/৪ চা চামচ
      • ধনে গুড়া - ১/৪ চা চামচ
      • এলাচ - ৩ টি
      • দারচিনি - ১ টি
      • টকদই - ১ টেবিল চামচ
      • চিনি - ১ চা চামচ
      • তেল - প্রায় ১ কাপ
      • লবণ - ১/২ চা চামচ বা স্বাদ মত
      পদ্ধতি:
      • কোয়েল ভাল ভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। একটি পাত্রে কোয়েল নিয়ে টকদই,লবণ এবং সব উপকরণ (বাটা ও গুড়া) মিশিয়ে নিন।এবার মেরিনেট করার জন্য ৩০ মিনিট রেখে দিন।
      • পাত্রে মাঝারি আঁচে তেল গরম করুন। তেল গরম হলে কোয়েল দিয়ে অল্প আঁচে সুন্দর বাদামি করে ভাজুন উভয় পাশ।
      • অন্য পাত্রে ২ এবং ১/২ টেবিল চামচ তেল গরম করুন। তেল গরম হলে এলাচ দারচিনি মিশিয়ে নাড়ুন। এবার পিঁয়াজ কুচি মিশিয়ে হালকা বাদামি করে ভাজুন। এরপর সামান্য একটু লবণ ও মেরিনেটেড মসলা মিশান।
      • এবার ১/২ কাপ পানি মিশান এবং পানিতে বলক উঠলে ভাজা কোয়েল মিশান।
      • ঝোল কমে এলে চিনি আর কাঁচা মরিচ মিশান।
      • অল্প আঁচে আরও কিছুক্ষণ রান্না করুন।
      • ঝোল মাখা মাখা হলে নামিয়ে পরিবেশণ করুন।

      খেজুর পিঠা

      উপকরণ:
      • সুজি - ১ কাপ 
      • ময়দা - ১/২ কাপ 
      • ডিম - ১
      • চিনি - ১/৪ কাপ বা স্বাদ অনুযায়ী 
      • লবন - ১/৮ চা চামচ 
      • ঘি/তেল - ১ টেবিল চামচ 
      • বেকিং পাউডার - ১/৪ চা চামচ 
      • গরম দুধ - ৪ টেবিল চামচ 
      • তেল  - ডুবো তেলে ভাজার জন্য 
      পদ্ধতি:
      1. একটি বড় পাত্রে সুজি, ময়দা, চিনি, লবন, বেকিং পাউডার ও ঘি নিয়ে ভালো করে মিশান।
      2. এখন ডিম যোগ করে খামির তৈরি  করুন। খামির বেশি শুকনো হয়ে গেলে অল্প দুধ যোগ করে আবার মাখান। খেয়াল করবেন যাতে খামির বেশি শুকনা বা বেশি নরম না হয়ে যায়। খামির বল তৈরি করার মত নরম হতে হবে।প্রয়োজন না হলে দুধ ব্যবহার করবেন না।
      3. খামির দিয়ে ছোট ছোট বল তৈরি করুন।
      4. এখন একটি বল নিয়ে ডিমের মত আকারে নিয়ে আসুন।তারপর এটি একটি ছাকনির উপর ছড়িয়ে  দিন আর একপ্রান্ত থেকে ভাঁজ দেয়া শুরু করুন এবং অন্যপ্রান্তে না যাওয়া পর্যন্ত ভাঁজ  দিন (ভিডিও দেখুন)।
      5. একইভাবে অন্য পিঠাগুলো বানান।
      6. এখন একটি কড়াইতে তেল গরম করুন।
      7. তেল গরম হলে এতে ৩-৪ টা  পিঠা দিন এবং পিঠার সবদিকে কড়া বাদামী রং না আসা পর্যন্ত আস্তে আস্তে ভাজুন।
      8. ভাজা হয়ে গেলে তেল থেকে তুলে একটি পেপার টাওয়েলে রাখুন। ভাজার সময় তাড়াহুড়া করবেন না, অন্যথায় পিঠার ভেতরে কাচা থেকে যেতে পারে।
      9. একিভাবে বাকি পিঠাগুলু ভেজে নিন।
      10. আপনি এই পিঠা বায়ুরোধী বাক্সে করে ২-৩ সপ্তাহ পর্যন্ত সংরক্ষণ করতে পারেন। তবে বাক্সে ঢুকানোর আগে পিঠা অবশ্যই ঠান্ডা করে নিন।

      সবজি ভাজি

      উপকরণ:
      •  কাটা আলু - ১ কাপ 
      • কাটা গাজর - ১ কাপ 
      • কাটা বরবটি - ১ কাপ 
      • ফুলকপি (বর্গাকারে কাটা ) - ১ কাপ 
      • কাটা পেয়াজ - ১ কাপ 
      • কাটা কাচামরিচ - ১ টেবিল চামচ বা স্বাদ অনুযায়ী 
      • ধনেপাতা (কাটা) -১ টেবিল চামচ (ঐচ্ছিক)
      • হলুদ গুড়া - ১ চা চামচ
      • লবন - ১ চা চামচ 
      • তেল - ১/২ কাপ 
      পদ্ধতি:
      1. সমস্ত সবজি কেটে পরিস্কার করে নিন।
      2. একটি প্যানএ তেল নিয়ে মাঝারি তাপে গরম করুন। এখন এতে সব সবজি, পেয়াজ, আর কাচামরিচ  দিয়ে দিন।
      3. এরপর হলুদ আর লবন দিয়ে ৫ মিনিট ভালো করে নাড়ুন যাতে করে সবকিছু মিশে যায়।
      4. এখন ঢাকনা দিয়ে ১০-১৫ মিনিট রান্না করুন। মাঝে মাঝে নেড়ে দিন যাতে করে পুড়ে  না যায়।
      5.  সব সবজি নরম হয়ে আসলে এতে ধনেপাতা দিয়ে চুলা বন্ধ করে দিন।
      6. আপনার সবজি ভাজি রুটি/পরোটা/লুচির সাথে পরিবেশন করুন।

      - Copyright © টক ঝাল মিষ্টি - Powered by Blogger - Thanks to Johanes Djogan -