Archive for March 2014
কলার পাউরুটি
উপকরনঃ
- পাকা কলা- ২-৩ টা
- ডিম- ২ টা
- দুধ - ১/৪ কাপ
- বাটার- ১/২ কাপ (গলিয়ে ঠান্ডা করে রাখুন)
- ময়দা - ১ ও ৩/৪ কাপ
- চিনি - ৩/৪ কাপ
- বেকিং পাউডার- ১ চা চামচ
- বেকিং সোডা - ১/৪ চা চামচ
- লবন - ১/৪ চা চামচ
- দারচিনি গুঁড়া - ১/২ চা চামচ- ১/২ চা চামচ (ইচ্ছা)
- বাদাম (পিকান/ ওয়ালনাট/ কাজুবাদাম/ পেস্তাবাদাম) - ১ কাপ (ইচ্ছা)
পদ্ধতিঃ
- পাউরুটির প্যান বা কাপ কেকের প্যানে হাল্কা তেল বা বাটার ব্রাশ করে তাতে পারচমেন্ট পেপার দিয়ে একপাশে রাখুন।
- বাদাম হাল্কা করে ভেজে নিন এবং ঠান্ডা করে গুঁড়া করে নিন (মিহি করে গুঁড়া করতে হবে না)।
- একটি বড় বাটিতে বাদাম, ময়দা, চিনি, বেকিং পাউডার, বেকিং সোডা, দারচিনি গুঁড়া নিয়ে মিশিয়ে নিন।
- অন্য একটি বাটিতে ডিম ফেটিয়ে নিন। পাকা কলা ভর্তা করে ফেটানো ডিমের সাথে মিশান। তারপর দুধ আর ঠান্ডা করে রাখা বাটার দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন।
- এবার ময়দার মিশ্রনের মাঝে ডিমের মিশ্রণটি ঢেলে দিন এবং সব উপকরন ভালকরে মিশে যাওয়া পর্যন্ত একটি কাঁটাচামচ দিয়ে মিশান।
- তারপর মিশ্রণটি তৈরি করে রাখা প্যানে ঢেলে দিন। (কাপ কেকের প্যানে দিলে কাপগুলো অর্ধেক পর্যন্ত ভরাট করুন, কারন বেক করার পর তা ফুলে উঠবে।)
- ওভেন ৩৫০ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা ১৭০ ডিগ্রী সেলসিয়াসে প্রিহিট করে নিন। বেকিং প্যানটি ওভেনের মাঝের তাকে রেখে ৫০-৫৫ মিনিট বা পাউরুটি সোনালী বাদামী রঙ হওয়া পর্যন্ত বেক করুন (পাউরুটি যেন বেশি বেক হয়ে না যায় সেজন্য ৩০-৩৫ মিনিট পর থেকে চেক করা শুরু করুন। একটা টুথপিক পাউরুটির ভেতরে ঢুকিয়ে বের করে আনুন। যদি তার গায়ে কিছু লেগে না থাকে তাহলে বুঝতে হবে পাউরুটি হয়ে গেছে। তখন ওভেন বন্ধ করে দিন।)।
- বেক হয়ে গেলে পাউরুটি ওভেন থেকে বের করে ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন।
ক্যাপসিকাম দিয়ে গরুর মাংস
উপকরনঃ
- হাড়ছাড়া গরুর মাংস- ৫০০ গ্রাম
- ক্যাপসিকাম - ২ টা ছোট আকারের (রিং আকারে বা কিউব করে কেটে নিন)
- পেঁয়াজ - ১ ট বড় আকারের (১ ইঞ্ছি কিউব করে কেটে নিন)
- টক দই - ১/৪ কাপ
- আদা বাটা- ১ টেবিল চামচ
- রসুন বাটা- ১ চা চামচ
- লাল মরিচ গুঁড়া - ১ চা চামচ
- হলুদ গুঁড়া - ১/২ চা চামচ
- জিরার গুঁড়া - ১/২ চা চামচ
- গরম মসলা গুঁড়া - ১/ ২ চা চামচ
- জয়ফল গুঁড়া - ১/৪ চা চামচ
- তেজপাতা - ২ টা
- তেল - ৬ টেবিল চামচ + ১ টেবিল চামচ
- লবন - ১ চা চামচ
- গরুর মাংস পাতলা পাতলা করে কেটে নিন।
- সব গুঁড়া মসলা, বাটা মসলা, লবন ও টক দই দিয়ে মাংসগুলো ভাল করে মাখিয়ে ১ ঘন্টা মত ম্যারিনেট করে রাখুন।
- প্যানে ১ টেবিল চামচ তেল গরম করে তাতে ক্যাপসিকাম ও পেঁয়াজগুলো দিন এবং এক চিমটি লবন ছিটিয়ে দিয়ে নাড়ুন। পেঁয়াজ ও ক্যাপসিকাম নরম হয়ে আসলে প্যান থেকে একটি পাত্রে তুলে পাশে রাখুন।
- এবার ৬ টেবিল চামচ মত তেল গরম করে তেজপাতা ও ম্যারিনেট করে রাখা মাংসগুলো দিয়ে ভালকরে নেড়ে দিন। মাংস সিদ্ধ হয়ে পানি শুকিয়ে আসা পর্যন্ত রান্না করুন।(মাংস সিদ্ধ হওয়ার জন্য দরকার হলে একটু কুসুম গরম পানি দিতে পারেন।)
- মাংস রান্না হয়ে গেলে পরিবেশন পাত্রে ঢেলে নিয়ে উপরে ভাজা ক্যাপসিকাম ও পেঁয়াজগুলো ছড়িয়ে দিন এবং গরম গরম পরিবেশন করুন।
অরেঞ্জ সিফন কেক
উপকরনঃ
- ডিমের সাদা অংশ - ৭ টা
- ডিমের কুসুম - ৬ টা
- কেকের ময়দা - ২ ও ১/৪ কাপ (২২৫ গ্রাম) (টিপসঃ ১)
- চিনি - ১ ও ১/৪ কাপ + ১/৪ কাপ
- বেকিং পাউডার - ১ টেবিল চামচ
- তেল - ১/২ কাপ
- লবন - ১/২ চা চামচ
- অরেঞ্জ এর চামড়ার মিহি ঝুরি- ১ টেবিল চামচ
- অরেঞ্জ জুস - ৩/৪ কাপ (অরেঞ্জ থেকে সরাসরি জুস করে নিলে ভাল হয় )
- ক্রিম অফ টারটার - ১/২ চা চামচ (ঐচ্ছিক) (টিপসঃ ২)
- কনফেকশনারি সুগার(গুঁড়া চিনি/আইসিং সুগার)-কেকের উপরে ছিঠিয়ে দেওয়ার জন্য(ঐচ্ছিক)
- ডিম ঠান্ডা থাকতে ৬ টি ডিম আলাদা করে কুসুম একটি বাটিতে এবং সাদা অংশ অপর একটি বাটিতে নিন। সাদা অংশের সাথে অতিরিক্ত একটি ডিমের সাদা অংশ যোগ করুন। তারপর বাটি দুইটি ঢেকে একপাশে রেখে দিন যেন ডিমের ঠান্ডাটুকু কেটে যায়।
- একটি ১০ ইঞ্চি আকারের টিউব প্যান নিয়ে রাখুন। প্যানে কোনো তেল বা বাটার ব্রাশ করতে হবে না।
- ওভেন ৩২৫ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা ১৭০ ডিগ্রী সেলসিয়াসে প্রিহিট হতে দিন।
- একটি বড় বাটিতে ময়দা, ১ ও ১/৪ কাপ চিনি, বেকিং পাউডার, লবন, অরেঞ্জ এর চামড়ার মিহি ঝুরি নিয়ে ভালভাবে মিশিয়ে নিন। তারপর মাঝখানে একটু খালি করে তাতে ডিমের কুসুম, তেল ও অরেঞ্জ জুস দিন এবং বিটার দিয়ে বিট করুন। সব উপকরন মিশে মসৃণ একটা ব্যাটার হয়ে আসা পর্যন্ত বিট করুন।
- এবার ডিমের সাদা অংশ অপর একটি বড় বাটিতে নিন এবং বিটার দিয়ে বিট করতে শুরু করুন।(টিপসঃ ৪ ও ৫) (খেয়াল রাখবেন বাটিটি যেন যথেস্ট বড় হয়, কারন ডিমের সাদা অংশ বিট করলে তা ফুলে প্রায় দিগুন আকার ধারন করে।) বিট করার মাঝে ১/৪ কাপ চিনি ও ক্রিম অফ টারটার যোগ করে আবার বিট করতে থাকুন যতক্ষণ পর্যন্ত সাদা অংশ ফুলে স্টিফ পিক আকারে না আসে (নিচের ছবিতে দেখুন)।
- সাদা অংশ বিট করা হয়ে গেলে একটি লম্বা চামচ দিয়ে ফোমটুকু তিনবারে ময়দা ও কুসুমের মিশ্রণের সাথে সাবধানে মিশান (ব্যাটারটি খুব বেশি মিশাবেন না, তাহলে ডিমের ফোম ভেঙ্গে পানি হয়ে উঠবে)। তারপর ব্যাটারটি প্যানে ঢেলে উপরটা সমান করে দিন এবং ওভেনের মাঝের তাকে বেক করতে দিন।
- কেকটি প্রায় ৫৫-৬০ মিনিট বেক করুন। ৪০ মিনিট পর থেকে কেক চেক করা শুরু করুন। যদি কেকের উপরের অংশ সোনালি রঙ হয়ে আসে তাহলে একটি টুথপিক বা চিকন কাঠি ঢুকিয়ে চেক করুন কেক ভিতরে হয়েছে কিনা। যদি কাঠিটির গায়ে কোনো আঠালো কিছু লেগে না থেকে তা পরিষ্কারভাবে বের হয়ে আসে তাহলে বুঝতে হবে কেক হয়ে গেছে। ওভেন বন্ধ করে কেক বের করে আনুন।
- কেক ওভেন থেকে বের করে প্যানটি উল্টিয়ে একটি গ্লাস এর উপরে বসিয়ে রাখুন। এভাবে কেকটি প্রায় ১ ঘন্টা মত ঠান্ডা হতে রাখুন।
- ১ ঘন্টা পরে একটি ছুরি দিয়ে কেকটিকে প্যানের পাশ ও নিচ থেকে ছাড়িয়ে দিন এবং তারপর তা উল্টিয়ে প্লেটে নিয়ে নিন। এবার উপরে কনফেকশনারি সুগার (গুঁড়া চিনি/আইসিং সুগার) ছড়িয়ে দিন।
- কেক পছন্দমত আকারে কেটে আইস্ক্রিম বা নরম হুইপিং ক্রিম ও ফল দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
টিপসঃ
১. কেকের ময়দাঃ ১ কাপ কেকের ময়দার পরিবর্তে আপনি ৩/৪ কাপ সাধারন ময়দার (১০০গ্রাম) সাথে ২ টেবিল চামচ (২০ গ্রাম) কর্ণস্টার্চ (কর্ণফ্লাওয়ার) মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
২. ক্রিম অফ টারটারঃ ১/২ চা চামচ ক্রিম অফ টারটারের পরিবর্তে ১/২ চা চামচ সাদা ভিনেগার বা ১/২ চা চামচ লেউর রস ব্যবহার করতে পারেন।
৩. ডিম ঠান্ডা থাকতে কুসুম ও সাদা অংশ আলাদা করতে সহজ হয়।
৪. কেকের জন্য ডিম বিট করার সময় ডিমের ঠান্ডা কাটিয়ে সাধারণ তাপমাত্রায় নিয়ে আসুন, না হলে ডিম বিট করলে ঠিকভাবে ফুলে উঠবে না।
৫. ডিমের সাদা অংশ বিট করার সময় লক্ষ্য রাখবেন যেন বাটি ও বিটার শুকনো থাকে। না হলে সাদা অংশ থেকে ফোম হবে না।
লাউ এর খোসা ভর্তা
উপকরনঃ
- লাউ এর খোসা- আনুমানিক ১ ও ১/২ পাউন্ড লাউ থেকে ছিলে নিন
- কাঁচামরিচ - ৩ টা
- পেঁয়াজকুচি - ২ টেবিল চামচ
- হলুদ গুঁড়া- ১ চিমটি
- জিরা গুঁড়া - ১/২ চা চামচ
- লবন - ১/২ চা চামচ বা স্বাদমত
- ডিম- ১ টা (আপনি চাইলে ডিম ব্যবহার নাও করতে পারেন)
- ধনেপাতা কুচি- ১ টেবিল চামচ
- তেল- ১/২ টেবিল চামচ
পদ্ধতিঃ
- একটি প্যানে অল্প পানি নিয়ে তাতে লাউ এর খোসা, কাঁচামরিচ ও লবন দিয়ে সিদ্ধ করে নিন। খোসা নরম হয়ে আসলে চুলা বন্ধ করে ঠান্ডা হতে রাখুন।
- ঠান্ডা হলে সিদ্ধ খোসা ও কাঁচামরিচ শিল-পাটায় নিয়ে পিষে নিন। আপনি চাইলে চপারে দিয়েও খোসা পেস্ট করে নিতে পারেন।
- এবার প্যানে তেল গরম করে তাতে পেঁয়াজকুচি দিন এবং হাল্কা নরম হয়ে আসা পর্যন্ত ভাজুন। তারপর বেটে রাখা খোসা তাতে দিয়ে, সামান্য হলুদ গুঁড়া, জিরা গুঁড়া ও লবন দিন এবং ভালভাবে নেড়ে দিন।
- মিশ্রণটি ২ মিনিটমত ভেজে ডিম দিন এবং ক্রমাগত নাড়তে থাকুন যেন ডিম ভালভাবে মিশ্রণটির সাথে মিশে যায়।
- মিশ্রনটি থেকে পানি শুকিয়ে আসা পর্যন্ত ভাজুন। তারপর ধনেপাতাকুচি উপরে ছড়িয়ে দিয়ে চুলা বন্ধ করে দিন।
- লাউ এর খোসা ভর্তা গরম ভাতে সাথে পরিবেশন করুন।
টমেটো ভর্তা
উপকরণঃ
- টমেটো - ২ টা মাঝারি আকারের
- কাঁচামরিচ - ৩-৪ টা
- পেঁয়াজকুচি- ২ টেবিলচামচ
- লবন - ১/২ চা চামচ বা স্বাদমত
- সরিষার তেল- ১ চা চামচ + ১ চা চামচ
- ধনিয়াপাতা কুচি - ১ টেবিল চামচ (ইচ্ছা)
পদ্ধতিঃ
- টমেটোর গায়ে সামান্য তেল মাখিয়ে একটি প্যানে নিয়ে মাঝারি আঁচে টেলে নিন (মাঝে মাঝে টমেটো নেড়ে দিন)। আপনি চাইলে প্যান ঢেকে দিয়ে টমেটো পুড়াতে পারেন।
- টমেটো নরম ও পোড়া পোড়া হয়ে আসলে চুলা বন্ধ করে ঠান্ডা হতে রাখুন।
- প্যানে কাঁচামরিচ নিয়ে মাঝারি আঁচে নরম ও হাল্কা পোড়া পোড়া হয়ে আসা পর্যন্ত টেলে নিন।
- এবার টমেটোর চামড়া ছাড়িয়ে একটি বাটিতে নিন। তাতে মরিচ পোড়া, পেঁয়াজকুচি, ধনিয়াপাতাকুচি, লবন ও সরিষার তেল দিয়ে একটি চামচ বা হাত দিয়ে ভাল করে ভর্তা করে নিন। আপনি চাইলে চপারে দিয়েও ভর্তা করতে পারেন।
- টমেটো ভর্তা গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করুন।
মরিচ ভর্তা
উপকরণঃ
- কাঁচামরিচ - ১২-১৫ টা
- পেঁয়াজকুচি- ২ টেবিলচামচ
- লবন - ১/২ চা চামচ বা স্বাদমত
- সরিষার তেল- ১/২ চা চামচ
পদ্ধতিঃ
- একটি প্যানে কাঁচামরিচ নিয়ে টেলে নিন। কাঁচামরিচ নরম ও হাল্কা পোড়া পোড়া হয়ে আসলে চুলা বন্ধ করে ঠান্ডা হতে রাখুন।
- বাটিতে কাঁচামরিচ, পেয়াজকুচি, লবন ও সরিষার তেল নিয়ে একটি চামচ বা হাত দিয়ে ভাল করে মাখিয়ে নিন। আপনি চাইলে চপারে দিয়েও মরিচ ভর্তা করে নিতে পারেন।
- মরিচ ভর্তা গরম ভাত বা খিচুড়ির সাথে পরিবেশন করুন।
ফুলকপি ভাজি
উপকরণঃ
- ফুলকপি (ছোট করে কাটা)- ২ কাপ
- কাল জিরা- ১/৪ চা চামচ
- আস্ত লাল মরিচ - ২ টা
- পেঁয়াজকুচি - ২ টেবিল চামচ
- রসুনকুচি- ১ চা চামচ
- আদাকুচি- ১ চা চামচ
- কাঁচামরিচকুচি - ১ টেবিল চামচ
- হলুদ গুঁড়া - ১/৪ চা চামচ
- জিরা গুঁড়া - ১/৪ চা চামচ
- লবন - ১/২ চা চামচ বা স্বাদমত
- টমেটো সস- ১ ও ১/২ টেবিল চামচ
- সয়া সস- ১ টেবিল চামচ
- ধনিয়া পাতাকুচি- ১ টেবিল চামচ
- তেল - ৩ টেবিল চামচ
- প্যানে তেল গরম করে তাতে কাল জিরা ও আস্ত লাল মরিচ দিয়ে কয়েক সেকেন্ড ভাজুন। তারপর রসুনকুচি ও আদা কুচি দিয়ে আরও কয়েক সেকেন্ড ভেজে পেঁয়াজকুচি দিন এবং আধা মিনিট মত ভাজুন।
- এবার ফুলকপি, কাঁচামরিচকুচি, লবন, হলুদ গুঁড়া ও জিরা গুঁড়া দিয়ে সাবধানে নেড়ে দিন যেন সব কিছু ভালভাবে মিশে এবং ৫-৬ মিনিটমত ফুলকপি ভাজুন (মাঝে মাঝে নেড়ে দিন যেন পুড়ে না যায়)।
- ফুলকপি আধা সিদ্ধ হয়ে আসলে টমেটো সস ও সয়া সস দিয়ে নেড়ে দিন।
- তারপর প্যানে ঢাকনা দিয়ে ৩-৪ মিনিট মত বা ফুলকপি সিদ্ধ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
- ফুলকপি সিদ্ধ হয়ে গেলে ধনিয়া পাতাকুচি উপরে ছড়িয়ে দিয়ে চুলা বন্ধ করে দিন।
- ফুলকপি ভাজি সাদা ভাত বা রুটি বা পরটার সাথে পরিবেশন করুন।