ছোলার ডাল
উপকরণ :
- ছোলার ডাল - ১ কাপ (সারা রাত ভিজিয়ে রাখতে হবে )
- পেঁয়াজ (কুচি করা )- ১ টি মাঝারি
- আদা বাটা -২চা চামচ
- রসুন বাটা-২ চা চামচ
- লাল মরিচের গুঁড়া - ১ চা চামচ বা আপনার স্বাদ মত
- জিরার গুঁড়া - ১ চা চামচ
- হলুদের গুঁড়া - ১/২ চা চামচ
- গরম মসলার গুঁড়া - ১/২ চা চামচ
- শুকনা লাল মরিচ - ২ টি
- আস্ত মসলা (এলাচ-২ টি ,দারচিনি - ২ টি , লবঙ্গ - ৩ টি ,তেজপাতা - ২ টি )
- লবণ - ১/২ চা চামচ বা আপনার স্বাদ মত
- তেল - ১/২ কাপ
- ভিজিয়ে রাখা ডাল ভালোভাবে ধুয়ে নিন ।
- প্যানে মাঝারি আঁচে তেল গরম করে তাতে সব আস্ত মসলা (এলাচ ,দারচিনি , লবঙ্গ ,তেজপাতা ) ভাজুন ও তাতে অল্প শুকনা লাল মরিচ ও পেঁয়াজ কুঁচি দিয়ে পেঁয়াজ নরম না হওয়া পর্যন্ত ভাজুন।তারপর বাকি মসলা (আদা বাটা , রসুন বাটা , লাল মরিচের গুঁড়া ,হলুদের গুঁড়া , জিরার গুঁড়া , গরম মসলার গুড়া) ও ১ টেবিল চামচ পানির সাথে লবণ মিশিয়ে মিশ্রণের মধ্যে দিয়ে নাড়ুন তেল উপরে ভেসে না উঠা পর্যন্ত।
- তারপর তাতে ডাল দিয়ে মসলার সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন ও মাঝারি আঁচে ৫-৬ মিনিট নাড়ুন।
- ৪ কাপ পানি দিন ও ভালোভাবে ফুটে উঠলে ঢেকে দিন ও ১৫ মিনিট বা দল সিদ্ধ হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন। (আপনার পছন্দ মত পানি কম বা বেশি দিতে পারেন ডাল ঘন বা পাতলা করার জন্য ).
- রান্না হয়ে গেলে লুচি , পরোটা বা ভাতের সাথে পরিবেশন করুন।
মুড়ো ঘণ্ট
উপকরণ :
- রুই মাছের মাথা - বড় ১ টি
- মুগ ডাল - ১ কাপ
- পোলাও চাল- ১/২ কাপ
- পেঁয়াজ - ১ টি মাঝারি (কুচানো)
- পেঁয়াজ (বাটা )- ৩ টেবিল চামচ
- রসুন বাটা - ২ টেবিল চামচ
- আদা বাটা - ২ টেবিল চামচ
- হলুদের গুড়া - ১ চা চামচ
- লাল মরিচের গুড়া - ১ চা চামচ বা আপনার স্বাদ মত
- জিরার গুড়া - ১ চা চামচ
- ধনিয়া গুড়া - ১ চা চামচ
- শুকনা লাল মরিচ - ৩ টি (optional)
- রসুন - ৫/৬টি কোয়া (কুচানো)
- আস্ত জিরা- ১/২ চা চামচ
- তেজপাতা- ৩ টি
- ধনেপাতাকুচি- ২ টেবিল চামচ
- তেল-১/৪ কাপ + ১ টেবিল চা চামচ
- লবন- আনুমানিক ৩ চা চামচ বা আপনার স্বাদ মত
- মাছের মাথা ধুয়ে নিন।
- প্যান এ মুগ ডাল ১ মিনিট ভেজে ধুয়ে নিয়ে ৩ কাপ পানি দিয়ে চাল ও ডাল ৩০-৬০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন
- একটি প্যান এ তেল গরম করে তাতে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে বাদামি না হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। সামান্য পানির মধ্যে সব বাটা ও গুড়া উপকরণ মিশিয়ে তেলের মধ্যে দিয়ে নাড়ুন পানি না শুকানো পর্যন্ত।তেল ভেসে উঠলে মাছের মাথা দিয়ে অল্প আঁচে ভাজুন ।নাড়ার সময় মাছের মাথা ছোট টুকরার মতো করে ভেঙে দিন ।
- প্যান থেকে মাছের মাথা একটি প্লেটে নামিয়ে রাখুন ।
- ভেজানো ডাল ও চাল প্যানে থাকা বাকি মশলার মধ্যে দিয়ে নেড়ে পানি দিয়ে ঢেকে দিন ও ডাল সিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন । (প্রয়োজনে গরম পানি দিতে পারেন )
- তারপর ভাজা মাছের মাথা প্যান এ দিয়ে ঢেকে দিয়ে আরো ৫ মিনিট রান্না করুন।
- আর একটি পাত্রে ১ টেবিল চামচ তেল গরম করে তাতে আস্ত লাল মরিচ, জিরা, রসুন কুঁচি ও তেজপাতা দিয়ে নাড়তে থাকুন রসুন বাদামী না হওয়া পর্যন্ত। তারপর গরম তেল ভাজা মসলাগুলো সহ রান্না হওয়া ডালের উপর ঢেলে দিয়ে আরো ৫ মিনিট রান্না করুন। শেষে ধনিয়া পাতা কুচি দিয়ে নামিয়ে ফেলুন।
- গরম সাদা ভাত, রুটি বা নান এর সাথে উপভোগ করুন মুড়ো ঘন্ট।
কলিজা ভুনা
উপকরণ :
- গরুর কলিজা -২০০ গ্রাম
- টমেটো -১ টি মাঝারি ( ছোট কিউব করে কাটা)
- পেঁয়াজ -১ টি বড় (কুচানো)
- হলুদের গুঁড়া- ১/২ চা চামচ
- লাল মরিচের গুঁড়া- ১/২ চা চামচ
- আদা বাটা -১ চা চামচ
- রসুন বাটা-১ চা চামচ
- জিরার গুঁড়া -১/২ চা চামচ
- গরম মশলার গুঁড়া- ১/২ চা চামচ
- এলাচ- ৩ টি
- দারচিনি - ২টি
- তেল- ৩ টেবিল চামচ
- লবন -১ চা চামচ বা আপনার স্বাদ মত
- কলিজা ছোট টুকরা করে কেটে গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।
- প্যানে তেল গরম করে তাতে এলাচ , দারচিনি, দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়ে তাতে পেয়াজ কুঁচি দিয়ে পেয়াজ নরম না হওয়া পর্যন্ত নাড়তে থাকুন।
- কলিজা ও টমেটো ছাড়া বাকি সব উপকরণ দিয়ে অল্প আঁচে ৩/৪ মিনিট নাড়ুন।তারপর কলিজা দিয়ে মশলার সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়ে নাড়তে থাকুন তেল উপরে ভেসে না উঠা পর্যন্ত। . তারপর গরম পানি দিয়ে ঢেকে দিন ও সিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন।
- তারপর টমেটো দিয়ে ঢেকে টমেটো নরম না হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন। আপনার পছন্দ মত ঝোল ঘন হলে নামিয়ে ফেলুন।
- রুটি, পরোটা বা নান এর সাথে পরিবেশন করুন।
ছানার পুডিং
উপকরণঃ
- ছানা - ২ কাপ
- চিনি - ১/২ কাপ অথবা স্বাদ অনুযায়ী
- চিনি (ক্যারামেলের জন্য) - ২ টেবিল চামচ
- ডিম - ৪টি
- গুঁড়া দুধ - ১ কাপ
- এলাচ গুঁড়া - ১ চিমটি
- কাঠ বাদাম(কুচি করা) - ২ টেবিল চামচ (ঐচ্ছিক)
পদ্ধতি
- ক্যারামেল তৈরির জন্য একটি প্যানে ২ টেবিল চামচ চিনি এবং ২ টেবিল চামচ পানি মেশান এবং অল্প আঁচে বাদামি রং হওয়া পর্যন্ত চুলায় রাখুন। ক্যারামেল হয়ে গেলে তা দ্রুত পুডিং এর পাত্রে ঢেলে দিন এবং উপরে কাঠ বাদাম কুচি ছড়িয়ে দিন। এরপর এটি ঠান্ডা হতে দিন।
- এবার বাকি সব উপকরন ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে পেস্ট তৈরি করুন এবং তা ক্যারামেল করা প্যানে ঢেলে দিন।
- প্যানটি একটি ট্রেতে বা অন্য একটি বড় ওভেন প্রুফ প্যানে নিন, প্যানে ২ ইঞ্চি পরিমান গরম পানি দিন।
- ওভেন ৩৫০ ফা এ প্রিহিট করে নিন। তারপর বড় প্যান বা ট্রেটি ওভেনে দিয়ে ৪৫ মিনিট রাখুন।
- একটি ছুরি দিয়ে পুডিং হয়েছে কিনা দেখুন। ছুরির মাথা পুডিং এর মাঝে হাল্কা করে ঢোকান; যদি ছুরিটির মাথা পরিষ্কার বের হয়ে আসে, তাহলে পুডিং তৈরি হয়ে গেছে। (আপনি চাইলে প্রেসার কুকারেও পুডিং তৈরি করতে পারেন। প্রেসার কুকারে ১ কাপ পানি নিন, পুডিং মিশ্রনের প্যানটি এতে বসিয়ে দিন এবং কম তাপে চুলায় ২০-২৫ মিনিট রাখুন। ছুরি দিয়ে পুডিং হয়েছে কিনা দেখুন।)
- ওভেন বা প্রেসার কুকার থেকে প্যান বের করে ঠান্ডা করুন (আপনি চাইলে ঠান্ডা হওয়ার পর পুডিং ফ্রিজে রাখতে পারেন।)
- পরিবেশনের আগে সাবধানে প্যানের প্রান্ত বরাবর পুরো পুডিং এর চারপাশে ছুরি দিয়ে পুডিংটি আলাদা করে নিন। তারপর প্যানের উপর একটি প্লেট বসিয়ে প্যানটি প্লেটটির উপর উল্টিয়ে পুডিংটি প্লেটে নিয়ে নিন। এবার আপনার পছন্দমত আকারে কেটে পরিবেশন করুন মজাদার ছানার পুডিং।
কাঁচা মরিচের আচার
উপকরণ:
- কম ঝাল যুক্ত কাঁচা মরিচ -১৫০গ্রাম
- পাঁচ ফোড়নের গুড়া-১/২ চা চামচ
- পাঁচফোড়ন -১ চা চামচ
- ব্রাউন সুগার -১/২ কাপ
- চিনি -৩ টেবিল চামচ
- রসুন কুঁচি -১/৪ কাপ
- হলুদের গুড়া -১/২ চা চামচ
- লাল মরিচের গুড়া -১/৪ চা চামচ
- লাল গোল মরিচের গুড়া -১ চা চামচ
- জিরার গুড়া -১চা চামচ
- ধনিয়া গুড়া -১/২চা চামচ
- গরম মসলা গুড়া -১চা চামচ
- এলাচ -৩ টি
- দারচিনি -২ টি
- তেজপাতা -২ টি
- তেঁতুল -১ কাপ (পেস্ট করা )
- ভিনেগার -১/২ কাপ
- সরিষার তেল -১/ ২কাপ
- লবন -১ চা চামচ
পদ্ধতি :
- প্যানে ৩ কাপ পরিমান পানি গরম হয়ে এলে তার মধ্যে মরিচ দিয়ে ১ মিনিট পরে পানি ঝরিয়ে মরিচ গুলা আলাদা পাত্রে রাখুন।
- অন্য একটি পাত্রে তেল গরম হয়েএলে তাতে আস্ত এলাচ,দারচিনি,তেজপাতা ,পাঁচফোড়ন এবং রসুন দিয়ে নাড়ুন । অন্য উপকরণের গুড়া ,২ চা চামচ ভিনেগার দিয়ে পেস্ট করে তেলের মধ্যে দিয়ে মাঝারি আঁচে নাড়ুন যতক্ষণ পর্যন্ত মসলা তেলের উপর ভেসে না উঠে । তারপর কাঁচা মরিচ ও বাকি ভিনেগার দিয়ে নাড়ুন ।আঁচ কমিয়ে ঢেকে দিন।
- মরিচ সিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন ।
- নামিয়ে ঠান্ডা করে জারে সংরক্ষণ করুন।
আলু ভর্তা
উপকরনঃ
- আলু - ২ টা মাঝারি আকারের
- আস্ত লাল মরিচ- ২ টা বা পছন্দমত
- পেঁয়াজকুচি - ১ টা মাঝারি আকারের
- সরিষার তেল- ১ চা চামচ
- লবণ - ১/২ চা চামচ অথবা স্বাদমত
পদ্ধতিঃ
- আলু নরম করে সিদ্ধ করে নিন। তারপর আলু ঠান্ডা করে ছিলে ভাল করে ভর্তা করে নিন।
- প্যানে অল্প তেল গরম করে তাতে আস্ত মরিচগুলো ১ মিনিট মত ভেজে নিন।
- ভাজা মরিচ ও পেঁয়াজকুচি ১ চিমটি লবণ দিয়ে ভালকরে মাখান যেন মরিচ ভেঙ্গে যায়।
- এবার মাখানো পেঁয়াজ-মরিচ, লবণ ও সরিষার তেল ভর্তা করে রাখা আলুতে দিয়ে ভালভাবে মিশান। আপনি চাইলে সবকিছু মাখানোর পর আলু ভর্তা আবার একটু তেলে ভাজতে পারেন।
- আলু ভর্তা গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করুন।
পরটা কাবাব রোল
উপকরণঃ
পদ্ধতিঃ
কাবাবের জন্যঃ
|
পরোটার জন্যঃ
|
- একটি প্যানে ২ টেবিল চামচ তেল গরম করে তাতে ১ টেবিল চামচ পেঁয়াজকুচি দিন এবং পেঁয়াজ নরম হয়ে আসা পর্যন্ত ভাজুন। এরপর এতে কাবাবের সব উপাদান (কাঁচা মরিচ,কর্ন ফ্লাওয়ার , ধনে পাতা ছাড়া) দিয়ে কিছুক্ষন ভাজুন এবং তারপর কিমা দিয়ে নেড়ে ভালো ভাবে মসলার সাথে মিশিয়ে দিন।
- কিমায় ১/২ কাপ পানি দিন এবং কিমা সিদ্ধ হয়ে নরম আর শুকনো হয়ে আসা পর্যন্ত রান্না করুন।
- রান্না হয়ে গেলে কিমা প্যান থেকে নামিয়ে নিন এবং অতিরিক্ত তেল শোষণের জন্য একটি কিচেন টিস্যুর উপর রাখুন।
- এখন কাঁচা মরিচ , কর্ন ফ্লাওয়ার , ধনে পাতা এবং অবশিষ্ট পেঁয়াজকুচি তৈরি কিমায় দিয়ে ভালো ভাবে মেশান। এরপর কিমা দিয়ে লম্বা আকৃতির কাবাবের রোল বানান।
- একটি প্যানে ১ কাপ তেল গরম করে তাতে মাঝারি তাপে কাবাবগুলো ভাজুন। কাবাবের রঙ লালচে বাদামি হয়ে আসা পর্যন্ত ভাজতে হবে। ভাজা হয়ে গেলে কাবাব প্যান থেকে তুলে নিয়ে এক পাশে রেখে দিন।
- এখন এই লিংক (Plain Parata(পরটা)) অনুসরন করে পরটা বানিয়ে নিন।
- পরোটার এক কোনায় একটি কাবাব রোল রেখে পরোটার রোল তৈরি করুন এবং পরোটার মাঝখানে ১টি টুথপিক আটকে দিন।
- একইভাবে বাকি রোলগুলো তৈরী করে আপনার পছন্দ অনুযায়ী ডেকোরেশন করুন এবং পরিবেশন করুন সুস্বাদু পরটা কাবাব রোল।
কিমা কারী
উপকরণ :
- কিমা কারী - ২৫০ গ্রাম
- আলু - ২ টি মাঝারি (কিউব করে কাটা )
- পিয়াজ - ১ টি মাঝারি ( ভালোভাবে কুচানো)
- টমেটো - ১ টি ছোট ( ভালোভাবে কুচানো)
- লাল মরিচের গুড়া - ৩/৪ চা চামচ
- হলুদের গুড়া - ১/৪ চা চামচ
- জিরার গুড়া -১/২ চা চামচ
- আদা বাটা -১/২ চা চামচ
- রসুন বাটা -১/২ চা চামচ
- এলাচ - ৪ টি
- দারচিনি -২ টি
- টকদই -১ টেবিল চামচ
- ধনিয়া পাতা -১ টেবিল চামচ ( ভালোভাবে কুচানো)
- তেল -১/৪ কাপ
- লবন - ৩/৪ চা চামচ বা আপনের স্বাদ মত
- প্যানে মাঝারি আঁচে তেল গরম করে তাতে এলাচ ও দারচিনি দিয়ে কিছু সময় নাড়ুন। তারপর পেঁয়াজ কুঁচি তেলে দিয়ে হালকা বাদামী না হওয়া পর্যন্ত ভাজুন। এখন কিমা দিয়ে নেড়ে তাতে সব উপকরণ দিয়ে নেড়ে ঢেকে দিন ও তেল ভেসে না উঠা পর্যন্ত রান্না করুন।
- তারপর কিউব করে কাটা আলু দিয়ে ২/৩ মিনিট নেড়ে ২ কাপ পানি দিয়ে ঝোল ঘন ও আলু সিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন। কিমা কারীর উপরে ধনিয়া পাতা কুঁচি দিন।
- নান , রুটি বা পরোটার সাথে পরিবেশন করুন মজাদার কিমা কারী।
ডিমের পোলাও
উপকরণ :
- বাসমতি চাল -২ কাপ
- ডিম- ৫ টি ফেটানো (পোলাও এর জন্য )
- ডিম-২ টি সিদ্ধ (সাজানোর জন্য )
- টমেটো -৩ টি মাঝারি (কুচানো)
- পেঁয়াজ -৩ টি মাঝারি (কুচানো )
- কাঁচা মরিচ - ৫ টি
- লাল মরিচের গুঁড়া -১ চা চামচ
- জিরার গুঁড়া -১ চা চামচ
- আদা বাটা -১টেবিল চামচ
- রসুন বাটা- ১ টেবিল চামচ
- এলাচ -৪/৫ টি
- দারচিনি -২টি
- তেজপাতা -৩ টি
- জয়ফল গুঁড়া -১/২ চা চামচ
- নারকেলের দুধ -২ কাপ
- ফুড কালার-১ চিমটি (২ টেবিল চামচ পানির সাথে মিশিয়ে নিতে হবে )
- ঘি-২ টেবিল চামচ
- তেল -২ চা চামচ
- লবন -দেড় চা চামচ বা আপনার স্বাদ মত
- পানি -আনুমানিক ৩ কাপ
- চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন।
- প্যানে তেল গরম করে ৩ ভাগের ১ ভাগ পেঁয়াজ কুঁচি দিন ।১/৪ চা চামচ লবন দিয়ে ডিম ফেটিয়ে পেঁয়াজ কুঁচি এর মধ্যে দিয়ে ডিমের ঝুরি তৈরি করুন।
- আর একটি পাত্রে ঘি গরম করে তাতে তেজপাতা , এলাচ, ও দারচিনি দিয়ে কিছুসময় নাড়ুন।বাকি পেঁয়াজ কুঁচি তেলে দিয়ে ভাজতে থাকুন হাল্কা বাদামি রঙ না হওয়া পর্যন্ত ।তারপর আদা বাটা, রসুন বাটা, টমেটো কুঁচি, লবন ও সব গুঁড়া মসলা ও নারকেলের দুধ দিন। দুধ ফুটে উঠলে চাল দিয়ে ৫ মিনিট এর মত নাড়ুন।
- তারপর ৩ কাপ গরম পানি দিয়ে নাড়ুন এবং ফুটতে শুরু করলে ঢেকে দিন। পোলাও প্রায় হয়ে এলে ডিমের ঝুরি উপরে ছড়িয়ে দিন। ফুড কালার দিয়ে অল্প আঁচে রেখে দিন.(প্রয়োজনে অল্প গরম পানি পোলাও এ দিতে পারেন )
- চাল ভালোভাবে সিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন।
- সিদ্ধ ডিম স্লাইচ করে কেটে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।( পরিবেশন করার আগে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন)।